চন্দনাইশ প্রতিনিধি: চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলায় সোলতান-মাবিয়া ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে প্রতি বছরের ন্যায় এবছরও শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ ও ব্যাগ বিতরণ কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার হাশিমপুর ইউনিয়নে ছৈয়দাবাদ উত্তর হাশিমপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এই শিক্ষা সামগ্রী বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
সোলতান-মাবিয়া ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রাক্তন উপাধ্যক্ষ ও নাক, কান ও গলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান এবং ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা প্রফেসর ডা: মো: আব্দুল আলীম।
উত্তর হাশিমপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রোকেয়া বেগম এর সভাপতিত্বে সহকারী শিক্ষক মোঃ মাহাবুবুল আলমের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি কন্ট্রোলার চৌধুরী আমীর মো: মুছা, চন্দনাইশ উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা মোঃ সোলাইমান ফারুকী, চন্দনাইশ উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো: কবির হোসেন, উপজেলা রিসোর্স সেন্টারের ইন্সট্রাক্টর আকতার সানজিদা জাফর পপি, চন্দনাইশ উপজেলা সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার তপন কুমার পোদ্দার, হাশিমপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আলমগীরুল ইসলাম চৌধুরী, পটিয়া হুলাইন ছালেহ নূর ডিগ্রি কলেজের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক সিরাজুল করিম, গাছবাড়িয়া নিত্যানন্দ গৌরচন্দ্র সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক পরিষদের সম্পাদক শাহজাহান আজাদ, সিনিয়র শিক্ষক আব্দুল আজিজ, চন্দনাইশ প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো. নুরুল আলম, ছৈয়দাবাদ সবুজ সংঘের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আহমুদুর রহমান, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক মোহাম্মদ আবু ছালেক সজিব, ছৈয়দাবাদ সবুজ সংঘের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আরিফ উদ্দিন রাসেল, ওয়ারিশা এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মোঃ মেজবাহ উদ্দিন বাহার, সোলতান-মাবিয়া ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার ইরফান হাবীব, কর্পোরেট ম্যাজিশিয়ান সুভক বড়ুয়া, সংগঠক ও শিক্ষক নাঈম উদ্দিন, ব্যবসায়ী এমরান হোসেন, অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক যথাক্রমে রত্না দাশ, পম্পি রানী চৌধুরী, পান্না দাশ গুপ্তা, নাছিমা আকতার, জান্নাতুল ফেরদৌস, জান্নাতুল ফেরদৌস জান্নাত, পান্জু দে, সোনিয়া ফারজানা, প্রবাল মিত্র সহ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, সোলতান-মাবিয়া ফাউন্ডেশনের মতো সমাজের সকল বিত্তবানরা যদি এগিয়ে আসতো তাহলে শিক্ষার্থী ঝরে পড়া রোধ হতো। আজকের এই ক্ষুদে শিক্ষার্থীরই আগামীদিনের ভবিষ্যৎ। এদেরকে মানুষের মতো মানুষ করে গড়ে তুলতে পারলে সমাজে কলহ, বিরোধ, মারামারি, হানাহানি থাকবে না। অনুষ্ঠানের সকল বক্তারা সোলতান-মাবিয়া ফাউন্ডেশনের উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করেন।
Leave a Reply