পটিয়া প্রতিনিধি
২৬ অগাস্ট ২০২৪ সোমবার এপেক্স বাংলাদেশ ও এপেক্স ক্লাব অব পটিয়া’র যৌথ উদ্যোগে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ তিনশ ব্যক্তি ও পরিবারকে খাদ্য , স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী ও নগদ অর্থ বিতরণ করা হয়। আজ সকালে মুরাদপুর, চট্টগ্রাম এলাকায় এপেক্স বাংলাদেশ-এর পক্ষে সেবা কার্যক্রটি উদ্বোধন করেন এপেক্স বাংলাদেশ-এর জাতীয় সচিব এপেক্সিয়ান বশির আহম্মদ মনি (সূফি মনি)। এ সময় বক্তব্য রাখেন এপেক্স ক্লাব অব পটিয়ার সভাপতি এপে. লিয়াকত আলী, এপেক্স ক্লাব অব পটিয়ার ফাউন্ডার এন্ড চার্টার প্রেসিডেন্ট এপে. সৈয়দ মিয়া হাসান।
অত:পর এপেক্স টীম চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার বিভিন্ন বন্যা কবলিত এলাকায় দিনভর ত্রাণ বিতরণ করেন।
এ সময় এপেক্স ক্লাব অব পটিয়ার সহ-সভাপতি এপে. আলমগীর আলম, এপেক্স ক্লাব অব চট্টগ্রাম সেন্ট্রালের অতীত সভাপতি এপে. এড. আদনান জাফরান, এপেক্স ক্লাব অব চট্টগ্রামের সভাপতি এপে. মহিউদ্দিন চৌধুরী জিকু ও অতীত সভাপতি রুবেল হোসেন নীল, এপেক্স ক্লাব অব পতেঙ্গার অতীত সভাপতি এপে. জাহেদুল ইসলাম তুষার, এপেক্স ক্লাব অব পটিয়ার জুনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট আবু সাঈদ তালুকদার খোকন,এপেক্স ক্লাব অব পটিয়ার সেক্রেটারী এপে. মোরশেদুর রেজা সূফি, পটিয়া ক্লাবের পরিচালক মীর এরশাদুর রহমান, নাফিস করিম চৌধুরী , মোঃ নাঈম আলমদার, এস এম আবু হেনা, মোঃ হারুনুর রশিদ, মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিনসহ এপেক্স নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এপেক্স-এর পক্ষে অসহায় মানুষের জন্য এই সফল সেবা কার্যক্রম পরিচালনায় সংশ্লিষ্ট সকলকে জাতীয় সভাপতি, জাতীয় সহ-সভাপতি, জাতীয় সেবা পরিচালক, জেলা গভর্নর-০৩ সহ জাতীয় বোর্ডের সকলের পক্ষ হতে ধন্যবাদ জানানো হয়।
ক্লাব প্রেসিডেন্ট মোঃ লিয়াকত আলী বলেন, বাংলাদেশ ৫২ লক্ষ মানুষ বর্তমানে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আন্তর্জাতিক সেবা সংগঠন হিসেবে এপেক্স বাংলাদেশের প্রত্যেকটি ক্লাব সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে তার ধারাবাহিকতায় আমরা এপেক্স ক্লাব অব পটিয়ার পক্ষ থেকে আজকের খাদ্য ও চিকিৎসা সামগ্রী বিতরণ করতে পারায় আল্লাহর কাছে শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি। ক্লাবের ফাউন্ডার এন্ড চার্টার্ড প্রেসিডেন্ট সৈয়দ মিয়া হাসান বলেন, অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল আজ ভয়াবহ আকস্মিক বন্যায় আক্রান্ত। বন্যাকবলিত এলাকার লাখ লাখ মানুষ মানবেতর জীবনযাপন করছেন। এপেক্স বাংলাদেশের স্বেচ্ছাসেবক দল মাঠ পর্যায়ে উদ্ধার, ভ্রাম্যমাণ মেডিকেল সার্ভিস প্রদান ও শুকনো খাবার, রান্না করা খাবার, বিশুদ্ধ খাবার পানি বিতরণের মধ্য দিয়ে সাহায্য করে আসছে। বন্যার্তদের সাহায্যে ও পুনরুদ্ধার কাজে আমাদের ক্লাব ভবিষ্যতেও কার্যক্রম পরিচালনা করে যাবে।