প্রেমের সম্পর্ক ছিল প্রসেনজিৎ-ঋতুপর্ণার!
বিনোদন ডেস্ক
ভারতীয় বাংলা সিনেমার জনপ্রিয় জুটি প্রসেনজিৎ ও ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। ১৯৯৪ সালে মুক্তি পায় এই জুটির প্রথম চলচ্চিত্র ‘নাগপঞ্চমী’। তারপর অনেক জনপ্রিয় বাংলা সিনেমা উপহার দিয়েছেন রোমান্টিক এই জুটি। ২০০২ সালে এই জুটির অভিনীত ‘প্রতিহিংসা’ সিনেমা মুক্তি পায়। তারপর সময়ের সঙ্গে অনেক কিছুই বদলে যায়। মাঝে ১৪ বছর একসঙ্গে কোনো সিনেমায় দেখা যায়নি তাদের।
দীর্ঘ ১৪ বছরের বিরতি ভেঙে ‘প্রাক্তন’ সিনেমার মাধ্যমে একসঙ্গে ফেরেন তারা। নন্দিতা রায় ও শিবপ্রসাদ মুখার্জি পরিচালিত এ সিনেমাটি ২০১৬ সালের ২৭ মে মুক্তি পায়। এ সিনেমা মুক্তির পর ভূয়সী প্রশংসা কুড়ান তারা। ‘প্রাক্তন’ মুক্তির পর আরও দুটো সিনেমায় একসঙ্গে অভিনয় করেন প্রসেনজিৎ-ঋতুপর্ণা।
ভারতীয় বাংলা সিনেমাপ্রেমীদের কাছে প্রসেনজিৎ-ঋতুপর্ণা জুটির দর্শকপ্রিয়তা আকাশচুম্বী। দীর্ঘ দিনের গুঞ্জন, ব্যক্তিগত জীবনে এ জুটি প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন। সত্যি কী প্রসেনজিৎ-ঋতুপর্ণার মাঝে প্রেম ছিল বা আছে? এবার ভারতীয় একটি গণমাধ্যমে এই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন তারকা জুটি।
প্রথমে এ প্রশ্নের উত্তর দেন প্রসেনজিৎ। তিনি বলেন, আপনি বলতে পারবেন, উত্তম-সুচিত্রার কি প্রেম ছিল? কিছু জিনিস অজানা থাকুক। যখন আমরা থাকব না, তখনো যাতে এই আলোচনাটা চলে।
একই প্রশ্নের জবাবে ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত বলেন, পরবর্তী প্রজন্মে যেন এটাই হাতড়ে যায়, ওদের মধ্যে কী ছিল!
ঋতুপর্ণার এ বক্তব্যের পর প্রসেনজিৎ বলেন, আসলে কিছু সম্পর্ক বিশ্লেষণের বাইরে; সেটাকে ওরকমভাবেই রাখা ভালো।
প্রসেনজিৎ-ঋতুপর্ণা দীর্ঘ অভিনয় ক্যারিয়ারে আলাদা আলাদাভাবে অসংখ্য সিনেমায় অভিনয় করেছেন। তার মধ্যে ৫০টি সিনেমায় জুটি বেঁধে অভিনয় করেছেন তারা। এরই মধ্যে ৪৯টি সিনেমা মুক্তি পেয়েছে। তাদের আসন্ন অর্থাৎ পঞ্চাশতম সিনেমা ‘অযোগ্য’ শিগগিরই মুক্তি পাবে এটি।
- বৈষম্যহীন,সাম্য —সম্প্রীতির বাংলাদেশ ও আগামীর প্রত্যাশা
- নতুন লুকে পরীমনি, সিঁথিতে সিঁদুর
- ভোটের মাধ্যমে আস্থা আমাদের অর্জন করতে হবে: তারেক রহমান
- ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়
- ‘বরবাদ’ সিনেমা ১০০ কোটির ক্লাবে যাবে : শাকিব খান
- ব্যবসায়ীরা খুব শক্তিশালী, সেটা ভাঙা সহজ না : অর্থ উপদেষ্টা
- শীতকালীন অ্যালার্জি থেকে দূরে থাকতে করণীয়
- ইজতেমা ময়দান ছাড়ছেন সাদ অনুসারীরা
- সাকিবকে আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ
- স্মৃতিসৌধে হঠাৎ অসুস্থ মির্জা ফখরুল
Leave a Reply